সর্বশেষ

Thursday, January 25, 2024

ফরিদগঞ্জে চাঁদাবাজীর অভিযোগে চেয়ারম্যান ও ইউপি সদস্য কারাগারে।

ফরিদগঞ্জে চাঁদাবাজীর অভিযোগে চেয়ারম্যান ও ইউপি সদস্য কারাগারে।



চাঁদপুর জেলা আদালতে হাজিরা দিতে গিয়ে জামিন নামঞ্জুর হওয়ায় জেলে যেতে হলো ফরিদগঞ্জ উপজেলার চর দুঃখিয়া পশ্চিম ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান মো. শাহজাহান মাস্টার ও একই ইউনিয়নের ৬ নম্বর ওয়ার্ডের ইউপি সদস্য মোঃ আব্দুস সাত্তার।


বৃহস্পতিবার (২৫ জানুয়ারি) চাঁদপুরের বিচারিক আদালত-১ এ একটি চাঁদাবাজির মামলায় হাজিরা দিতে গেলে আদালত ১ ও ২ নম্বর আসামির জামিন না-মঞ্জুর করে জেল হাজতে পাঠানো হয়েছে।

 

বিষয়টি নিশ্চিত করে বাদী পক্ষের আইনজীবী মো. হুমায়ুন কবির, চর দুঃখিয়া পশ্চিম ইউনিয়নের জনৈক আলমগীর হোসেন বাদী হয়ে চাঁদপুর জুডিশিয়াল আদালতে মামলায় স্থানীয় ইউপি চেয়ারম্যান মো. শাহজাহান মাস্টার ও ইউপি সদস্য মো. আবদুস সাত্তারসহ ১১ জনের বিরুদ্ধে চাঁদাবাজির মামলা করেন।

  

পিবিআইয়ের পরিদর্শক পুলক বড়ুয়া বলন, মামলাটির তদন্তের দায়িত্ব পেয়ে মামলাটির তদন্ত করি। মামলার বাদী আলমগীর হোসেনের স্ত্রীকে বেআইনিভাবে আটকে রেখে ২ লক্ষ টাকা চাঁদা আদায় করে বলে অভিযোগ করে। তদন্ত শেষে অভিযোগের সত্যতা পেয়ে আদালতে তদন্ত প্রতিবেদন জমা দেওয়া হয়।

 

বাদী আলমগীর হোসেন জানান, তদন্ত প্রতিবেদন জমা দেওয়ার পর বৃহস্পতিবার শুনানি শেষে আদালত ইউপি চেয়ারম্যান মো. শাহজাহান মাস্টার ও ৬ নম্বর ওয়ার্ডের ইউপি সদস্য মো. আব্দুস সাত্তারের জামিন না-মঞ্জুর করে জেল হাজতে পাঠানো হয়।

চালের অবৈধ মজুতদারের বিরুদ্ধে অভিযানে উপ-সচিব আবি আব্দুল্লাহ।

চালের অবৈধ মজুতদারের বিরুদ্ধে অভিযানে উপ-সচিব আবি আব্দুল্লাহ।



চালের অবৈধ মজুতদারের বিরুদ্ধে অভিযানে উপ-সচিব আবি আব্দুল্লাহ।

মোঃ আল হেলাল চৌধুরী, ফুলবাড়ী, দিনাজপুর প্রতিনিধি:
সম্প্রতি চালের বাজার উর্দ্ধগতি নিয়ন্ত্রন ও অবৈধ চালের মজুতদারদের বিরুদ্ধে অভিযানের অংশ হিসাবে দিনাজপুরের ফুলবাড়ীতে প্রাণের রাইচ মিল ও চালের গুদাম পরিদর্শন করেন বাংলাদেশ প্রতিযোগিতা কমিশনের পরিচালক (উপ-সচিব) আবি আব্দুল্লাহ।

গত (২৫ জানুয়ারী) বৃহস্পতিবার দুপুরে চালের বাজার নিয়ন্ত্রনে অভিযান ও অবৈধ্য মজুদারদের বিরুদ্ধে সচেতনতা বৃদ্ধির লক্ষ্যে ফুলবাড়ী উপজেলার আলাদিপুর ইউনিয়নের রাঙ্গামাটিস্থ বঙ্গ মিলার্স লিমিটেড এর প্রাণ গ্রুপের চালের মুজত ও চালের মিল পরিদর্শন করেন বাংলাদেশ প্রতিযোগিতা কমিশনের পরিচালক (উপ-সচিব) আবি আব্দুল্লাহ। এসময় দিনাজপুর জেলা স্থানীয় সরকার বিভাগের উপ-পরিচালক মোঃ মাহাবুবউল করিম, জেলা খাদ্য নিয়ন্ত্রক মোঃ কামাল হোসেন, ফুলবাড়ী উপজেলা নির্বাহী অফিসার মীর মোঃ আল কামাহ তমাল উপস্থিত ছিলেন।

বাংলাদেশ প্রতিযোগিতা কমিশনের পরিচালক (উপ-সচিব) আবি আব্দুল্লাহ জানান, প্রাণের সার্বিক বিষয়ে পরিদর্শন করে তেমন কোন অসংগতি পাওয়া যায় নাই। অবৈধ্য চাল মুজতদারতের বিরুদ্ধে সারাদেশে আমরা অভিযান পরিচালনা করছি। আজ প্রাথমিকভাবে চাল মিল মালিকদের সতর্ক করা হলো ।

Sunday, August 13, 2023

চেয়ারম্যান বুলবুল আহম্মেদ ডেঙ্গুতে আক্রান্ত॥দোয়া কামনা

চেয়ারম্যান বুলবুল আহম্মেদ ডেঙ্গুতে আক্রান্ত॥দোয়া কামনা

চেয়ারম্যান বুলবুল আহম্মেদ ডেঙ্গুতে আক্রান্ত॥দোয়া কামনা

মোঃশরিফ হোসেন নিজস্ব প্রতিবেদক, 

চাঁদপুর জেলা ফরিদগঞ্জ উপজেলার ৬ নং গুপ্টি পশ্চিম ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান মোঃ বুলবুল আহম্মেদ ডেঙ্গু জ্বরে আক্রান্ত হয়েছেন।

জানা গেছে, গত ১১আগস্ট শুক্রবার রাত ও শনিবার সকাল থেকে প্রচন্ড জ্বর অনুভব করেন।পরে১৩ আগস্ট রবিবার সকালে ফরিদগঞ্জ উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে তিনি ডেঙ্গু পরীক্ষা করেন। সেই রিপোর্টে তিনি ডেঙ্গুতে আক্রান্ত বলে জানান চিকিৎসক।

 চেয়ারম্যান মোঃ বুলবুল আহম্মেদ বলেন, আমি নিজ বাড়িতে চিকিৎসা নিচ্ছি। আমার রক্তের প্লাটিলেট বেশ ভালো। দ্রুত সুস্থ্যতার জন্য তিনি  নিজ ইউনিয়ন ও দেশবাসীর কাছে দোয়া কামনা করেছেন।



Sunday, May 28, 2023

বাংলাদেশ সংঘাত চায় না : প্রধানমন্ত্রী

বাংলাদেশ সংঘাত চায় না : প্রধানমন্ত্রী


 

ঢাকা, ২৮ মে, ২০২৩ (বাসস) : প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, বাংলাদেশ আর কোনো সংঘাত চায় না, বরং জনগণের জীবনযাত্রার মানের উন্নতি চায়।

তিনি বলেন, ‘আমরা আর কোনো অশান্তি, সংঘাত চাই না। আমরা মানুষের জীবনকে উন্নত করতে চাই এবং আমরা সর্বদা এটি কামনা করি।’
এ প্রসঙ্গে শেখ হাসিনা বলেন, ২০০৮ সালের নির্বাচন থেকে দেশে বিরাজমান শান্তিপূর্ণ গণতান্ত্রিক পরিবেশ গত ১৪ বছরে বাংলাদেশকে উল্লেখযোগ্য আর্থ-সামাজিক উন্নয়নে সহায়তা করেছে।
তিনি বলেন, ‘২০০৮ সালের নির্বাচনে আওয়মী লীগ জয়ী হয়ে ২০০৯ সালে সরকার গঠন থেকে অব্যাহত শান্তিপূর্ণ গণতান্ত্রিক পরিবেশের কারণে বাংলাদেশ আর্থ-সামাজিক উন্নয়নে সক্ষম হয়েছে।’
আজ জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে জুলিও কুরি শান্তি পদক প্রদানের সুবর্ণ জয়ন্তী উদযাপন উপলক্ষে আয়োজিত অনুষ্ঠানে প্রধানমন্ত্রী এ মন্তব্য করেন।
তিনি বলেন, সরকার ২০০৮ সালের ভোটে নির্বাচিত হওয়ার পর পরিকল্পিতভাবে দেশের মানুষের উন্নয়নে কাজ করে যাচ্ছে।
তিনি বলেন, ‘এর ফলে, আমরা দারিদ্র্যের হার এবং মাতৃমৃত্যু হ্রাস করতে, শিক্ষার হার এবং মানুষের গড় আয়ু বাড়াতে সক্ষম হয়েছি।’
তিনি বলেন, দেশে বিরাজমান টেকসই ও শান্তিপূর্ণ গণতান্ত্রিক পরিবেশই বাংলাদেশের অভূতপূর্ব আর্থ-সামাজিক অগ্রগতির একমাত্র কারণ।
প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘ একটি শান্তিপূর্ণ টেকসই পরিবেশ জনগণের অর্থনৈতিক মুক্তি অর্জনে সহায়ক এবং সকলকে এটি মনে রাখতে হবে।’  
প্রধানমন্ত্রী আলোচনার মাধ্যমে সব বিরোধ নিষ্পত্তির ওপর গুরুত্বারোপ করেন। বাংলাদেশ যে কাজটি ভারত ও মিয়ানমারের সঙ্গে করেছে।
তিনি বলেন, ‘এখন কেন এই অস্ত্র প্রতিযোগিতা (চলছে), অস্ত্র প্রতিযোগিতার জন্য যে অর্থ ব্যবহার করা হচ্ছে তা ক্ষুধার্ত শিশু ও মানুষের জন্য ব্যবহার করা হবে না কেন? এই অস্ত্র প্রতিযোগিতার জন্য হাজার হাজার শিশু ও নারী বিশ্বজুড়ে অমানবিক জীবনযাপন করছে।’
এ প্রসঙ্গে শেখ হাসিনা উল্লেখ করেন যে, বাংলাদেশ ১০ লাখের বেশি জোরপূর্বক বাস্তুচ্যুত মিয়ানমারের নাগরিক রোহিঙ্গাদের আশ্রয় দিয়েছে, যারা নিপীড়নের মুখোমুখি হয়েছিল যা তাকে ১৯৭১ সালের পরিস্থিতি স্মরণ করিয়ে দেয়।
তিনি বলেন, ‘আমরা চাই পৃথিবীতে শান্তি ফিরে আসুক, (পৃথিবীতে) কোন ধরনের অশান্তি থাকবে না।’
প্রধানমন্ত্রী বলেন, যারা দেশের স্বাধীনতা চায়নি তারা জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে হত্যা করেছে। ‘প্রতি মুহূর্তে আমাদের তাদের (স্বাধীনতা বিরোধীদের) বাধা অতিক্রম করতে হচ্ছে।’
জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের প্রতি শ্রদ্ধা জানিয়ে প্রধানমন্ত্রী বলেন, বঙ্গবন্ধু শান্তি পুরস্কার পেয়েছিলেন, সারাজীবন শান্তির বাণী প্রচার করেছেন, কিন্তু তাকে জীবন উৎসর্গ করতে হয়েছে।
‘আমাদের কী দুর্ভাগ্য, যে মানুষটি সারাজীবন শান্তির কথা বলেছেন তাঁকে তার জীবন দিতে হয়েছিল’- একথা উল্লেখ করে তিনি আরও বলেন, ‘আজ তিনি আর আমাদের মধ্যে নেই, তবে আমরা চাই যে তাঁর দেশ উন্নত এবং সমৃদ্ধ হিসাবে গড়ে উঠুক।’
দেশে-বিদেশে শান্তি প্রতিষ্ঠায় যারা কাজ করছেন তাদের স্বীকৃতি দিতে ‘বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব শান্তি পুরস্কার’ প্রবর্তনেরও ঘোষণা দেন শেখ হাসিনা।
তিনি বলেন, ‘কারণ আমরা শান্তি  চাই এবং আমরা অবশ্যই শান্তির পথে এগিয়ে যাবো।’
বঙ্গবন্ধু আন্তর্জাতিক সম্মেলন কেন্দ্রে (বিআইসিসি) এই অনুষ্ঠানের আয়োজন করে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ।
অনুষ্ঠানে স্বাগত বক্তব্য রাখেন মন্ত্রিপরিষদ সচিব মো. মাহবুব হোসেন এবং মূল বক্তব্য রাখেন বিশিষ্ট রাজনীতিবিদ ও গবেষক মোনায়েম সরকার।
মূল বক্তব্যের উপর আলোচনায় অংশ নেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক উপাচার্য অধ্যাপক ড. আ আ ম স আরেফিন সিদ্দিক, সাবেক মুখ্য সচিব কামাল আবদুল নাসের চৌধুরী ও বিশিষ্ট লেখক আনোয়ারা সৈয়দ হক। ধন্যবাদ জ্ঞাপন করেন বাংলাদেশ শান্তি পরিষদের সভাপতি মোজাফফর হোসেন পল্টু।
 শুরুতেই বঙ্গবন্ধু ও তাঁর জুলিও-কুরি শান্তি পদক প্রাপ্তির ওপর একটি ভিডিও ডকুমেন্টারি প্রদর্শিত হয়।
অনুষ্ঠানে প্রধানমন্ত্রী জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে জুলিও-কুরি শান্তি পদক প্রদানের সুবর্ণ জয়ন্তী উপলক্ষে স্মারক ডাকটিকিট ও প্রথম দিনের কভার উন্মোচন করেন। তিনি দিবসটি উপলক্ষে একটি স্যুভেনির প্রকাশনার  প্রচ্ছদও উন্মোচন করেন।
বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ১৯৭৩ সালের ২৩ মে বিশ্ব শান্তি পরিষদ কর্তৃক জুলিও-কুরি শান্তি পুরস্কারে ভূষিত হন।
ফিদেল কাস্ত্রো, হো চি মিন, ইয়াসির আরাফাত, সালভাদর আলেন্দে, নেলসন ম্যান্ডেলা, ইন্দিরা গান্ধী, মাদার তেরেসা, কবি ও রাজনীতিবিদ পাবলো নেরুদা, জরহরলাল নেহেরু, মার্টিন লুথার কিং এবং লিওনিদ ব্রেজনেভের মতো বিশ্ব নেতারা এই পুরস্কারে ভূষিত হয়েছেন।
বিশ্ব শান্তি পরিষদের শান্তি পুরস্কারটি ছিল বিশ্ব শান্তি প্রতিষ্ঠায় জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের অবদানের আন্তর্জাতিক স্বীকৃতি।
জুলিও-কুরি শান্তি পুরস্কার ছিল বাংলাদেশের জন্য  প্রথম আন্তর্জাতিক পুরস্কার।
এই মহান অর্জনের ফলে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু  থেকে বিশ্ববন্ধুতে পরিণত হন।
বিশ্ব শান্তির সংগ্রামে বিশ্বখ্যাত বিজ্ঞানী মেরি কুরি এবং পিয়েরে কুরির অবদানকে স্মরণ করতে বিশ্ব শান্তি পরিষদ ফ্যাসিবাদ, সা¤্রাজ্যবাদের বিরুদ্ধে মানবিক কল্যাণ ও শান্তি প্রতিষ্ঠার লড়াইয়ে অসামান্য অবদানের জন্য ১৯৫০ সাল থেকে বিশিষ্ট ব্যক্তি ও সংস্থাকে জুলিও-কুরি শান্তি পুরস্কার দিয়ে আসছে।

‘জনগণই শক্তি, জনগণই শক্তির উৎস’-বঙ্গবন্ধুর এই উক্তি উল্লেখ করে প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘আমি সেই বিশ্বাসে বিশ্বাসী এবং সেই বিশ্বাস নিয়েই আমার পথচলা।’
বাংলাদেশ আজ বিশ্বব্যাপী শান্তি রক্ষায় অভূতপূর্ব ভূমিকা পালন করছে-উল্লেখ করে তিনি আরো বলেন, ‘জাতিসংঘ শান্তিরক্ষা মিশনে এক নম্বর  দেশ হিসেবে আমরা বিশ্বজুড়ে শান্তি বজায় রাখছি।’
শেখ হাসিনা বলেন, ‘আমরা বাংলাদেশের মানুষ, সব সময় শান্তিতে বিশ্বাস করি। আমরা দেশের অর্থনৈতিক উন্নয়ন করতে চাই।’
তিনি আরো বলেন, বাংলাদেশে দারিদ্র্যের হার ছিল ৪১ শতাংশ। কিন্তু, আজ সরকার তা ১৮ দশমিক ৭ শতাংশে নামিয়ে আনতে সক্ষম হয়েছে। চরম দারিদ্রের হার ছিল ২৫ দশমিক ৯ শতাংশ, তা আজ ৫ দশমিক ৬ শতাংশে  নেমে এসেছে।  
প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘ইনশাআল্লাহ, এদেশে কোনো মানুষ দরিদ্র, গৃহহীন বা ভূমিহীন থাকবে না। প্রতিটি মানুষ অন্তত তাদের মৌলিক অধিকার-খাদ্য, বস্ত্র, শিক্ষা, চিকিৎসা ও বাসস্থান পাবে। আমরা সেই লক্ষ্যে কাজ করে যাচ্ছি।’ 
বাংলাদেশের আজকের এই আর্থ-সামাজিক উন্নয়নকে ধারাবাহিক শান্তিপূর্ণ পরিবেশের অবদান বলে উল্লেখ করেন প্রধানমন্ত্রী।
শেখ হাসিনা বলেন, ১৯৭৫ সালে জাতির পিতাকে হত্যার পর দেশের পরিবেশ বিশৃঙ্খল ছিল ও প্রতি রাতে কারফিউ দেয়া হতো।
তিনি আরো বলেন, ‘২১ বছর পর আমরা ১৯৯৬ সালে ক্ষমতায় এসে পরিস্থিতির কিছুটা উন্নতি করতে সক্ষম হয়েছি। আমরা অন্তত এটা বলতে পারি যে আমরা একটি ভিত্তি তৈরি করেছি। মাঝখানে একটি অশান্ত পরিবেশ ছিল (২০০১ থেকে ২০০৮)।